• পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে কল্পিত রেখা - মেরু রেখা ।
  • দুই মেরু থেকে সমান দুরুত্বে পূর্ব-পশ্চিম পৃথিবীকে আবর্তনকারী রেখা – নিরক্ষরেখা ।
  • পৃথিবীর ভূ-পৃষ্ঠের উপর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণ মেরুকে সংযোগকারী রেখা – দ্রাঘিমা রেখা ।
  • লন্ডনের গ্রীনিচ মান মন্দিরের উরপ দিয়ে গমনকারী দ্রাঘিমা রেখা – মূল মধ্যরেখা ।
  • মূল মধ্যরেখা হতে ১৮০ পূর্বে বা পশ্চিমে অবস্থিত দ্রাঘিমা রেখা – আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা ।
  • নিরক্ষরেখা হতে উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত কোন বিন্দুর কৌণিক দূরত্ব হলো – অক্ষাংশ ।
  • মূল মধ্যরেখা হতে পূর্ব বা পশ্চিমে অবস্থিত কোন বিন্দুর কৌণিক দূরুত্ব হলো – দ্রাঘিমাংশ ।
  • ৯০ পূর্ব দ্রাঘিমা রেখাকে বলে – কর্কটক্রান্তি রেখা ।
  • কর্কটক্রান্তি রেখা বাংলাদেশের কুমিল্লা, মাগুরা ও ঝিনাইদহের উপর দিয়ে গিয়েছে ।
  • গ্রীনিচ সময় থেকে বাংলাদেশের সময় ৬ ঘন্টা আগে ।
  • ভূ-পৃষ্ঠে মধ্যাকর্ষণজনিত ত্বরণ সবচেয়ে বেশী ।
  • গ্যালিলও একটি – কৃত্রিম উপগ্রহ ।
  • ভূ-পৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলে – ছায়াবৃত্ত ।
  • সমুদ্র পৃষ্ঠের স্বাভাবিক চাপ – ৭৬০ মি.মি. বা ৭৬ সে.মি ।
  • আটলান্টিক মহাসাগর ও ভূ-মধ্যসাগরের মধ্যে অবস্থিত – জিব্রাল্টার প্রণালী ।
  • আকাশের উজ্জলতম নক্ষত্রের নাম – লুব্ধক ।
  • জোয়ার ভাটার তেজকটাল হয় – অমাবস্যায় ।
  • জোয়ার ভাটার মরাকাটাল হয় – পূর্ণিমায় ।
  • সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে – ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড ।
  • বায়ুমন্ডের চাপের ফলে ভূগর্ভস্থ পানি সর্বোচ্চ কত গভীরতা হতে লিফটের সাহায্যে তোলা যায়- ৩৪ ফুট বা ১০ মিটার ।
  • ৮০% আদ্রতা বলতে বোঝায়- বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমাণ সম্পৃক্ত অবস্থায় ৮০% ।
  • পরপর দুটি জোয়ারের মধ্যে ব্যবধান – ১২ ঘন্টা ।
  • পর্বত চুড়ায় বায়ুর চাপ – কম ।
  • যে বায়ু সর্বদা উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয় – নিয়ত বায়ু ।
  • পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলেও আমরা ছিটকিয়ে পরি না – মধ্যাকর্ষণ বলের জন্য ।
  • সূর্য-পৃষ্ঠের উত্তাপ প্রায় - ৬০০০সেন্টিগ্রেড ।
  • দ্রূততম গ্রহ – বুধ ।
  • রাত ও দিনের উদ্ভব হয় – আহ্নিক গতির কারণে ।
  • দিন ও রাত সর্বত্র সমান হয় – নিরক্ষরেখায় ।
  • বস্তুর ওজন বেশী – পৃথিবীর কেন্দ্রে ।
  • আকাশ নীল দেখায় – নীল আলোর বিক্ষেপণ বেশী বলে ।
  • পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ – মঙ্গল ।
  • সূর্য্যের নিকটতম গ্রহ – বুধ ।
  • পৃথিবী একটি অভিগত গোলক এর পরিধি – ২৫০০০ মাইল ।
  • বায়ু মন্ডলে সর্বাধিক পাওয়া যায় – নাইট্রোজেন ।
  • বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয় – আয়নমন্ডলে ।
  • সূর্য্য গ্রহণে চন্দ্র থাকে - পৃথিবী ও সূর্য্যের মাঝখানে ।
  • চন্দ্র গ্রহণে পৃথিবী থাকে – সূর্য্য ও চন্দ্রের মাঝখানে ।
  • দ্রাঘিমার পার্থক্য ১ডিগ্রী হলে সময়ের পার্থক্য হয় – ৪ মিনিট ।
  • পৃথিবী গোলাকার এই ধারণা দেন – পিথাগোরাস ।
  • সমুদ্র স্রোতের কারণ – বায়ু প্রবাহ, উষ্ণতা, গভীরতা ও পৃথিবীর আয়তন ।
  • চন্দ্র, সূর্য্য ও পৃথিবী একই সরলরেখায় থাকলে – প্রবল জোয়ার হয় ।
  • সূর্য্যের চারপাশে ঘুরে আসতে পৃথিবীব সময় লাগে – ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৭ মিনিট ।
  • পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান – আজিজিয়া (লিবিয়া) ।
  • পৃথিবীর শীতলতম স্থান – ভোস্টক (রাশিয়া) ।
  • সমুদ্রে জাহাজের অবস্থান নির্ণয় করা হয় – ক্রোনোমিটারের সাহায্যে ।
  • ভূ-ত্বকের গভীরতা প্রায় – ১৬ কি.মি. ।
  • মেরু রেখার উত্তর প্রন্তকে সুমেরু ও দক্ষিণ মেরুকে কুমেরু বলে ।
  • পৃথিবীর সর্বোত্র দিন রাত সমান - ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর ।
  • প্রাথমিক শীলা – আগ্নেয়শীলা ।
  • মার্বেল গ্রাফাইট – রুপান্তরিত শীলা ।
  • বায়ুমন্ডলের গভীরতা – ১৬১০ কি.মি. ।
  • মেরু অঞ্চলের পানি – শীতল ও ভারী ।
  • নিরক্ষীয় অঞ্চলের পানি – উষ্ণ ও হালকা ।
  • বায়ু মন্ডলের যে স্তরে মেঘ, বৃষ্টি, কুয়াশা সীমাবদ্ধ থাকে – ট্রপোমন্ডল ।
  • ভাসমান মেঘ থেকে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটানো যায় – শুস্ক বরফের গুরা ছিটিয়ে ।
  • পৃথিবীর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত অঞ্চল – চেরাপুঞ্জি (ভারত) ।
  • পৃথিবী থেকে চন্দ্রের দূরত্ব – ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কি.মি. ।
  • সূর্য্য গঠনকারী গ্যাসীয় উপাদান – হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম ।
  • পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা যায় – উজ্জলতম গ্রহ শুক্র ।
  • মঙ্গলের পৃষ্ঠদেশ কঠিন । কার্বনের আধিক্যের কারণে মাটির রং লাল ।
  • মঙ্গলের দুটি গ্রহ – ফোবাস ও ডিমোস । এরা কাছ থেকে মঙ্গলকে প্রদক্ষিণ করে ।
  • সূর্য্য থেকে মঙ্গল গ্রহের দুরত্ব – ২২.৮ কোটি কি.মি. (গড়) ।
  • পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহের দুরত্ব – ৭.৭ কোটি কি.মি. ।
  • প্রথম পরিবেশ আন্দোলনের সূচনা করেন - ডেবিট থরো ।
  • ‘গ্রীন পিচ’ পরিবেশ আন্দোলন গ্রুপ । এটির যাত্রা শুরু ১৯৮৫ সালে ।
  • ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস ।
  • পৃথিবীর কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলে বসবাসকারী জীবের সংখ্যাকে বলে – বায়োম্স ।
  • জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কনভেনশন (১৯৯২) স্বাক্ষর করে – ১৪০ টি দেশ ।
  • পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় – হাইড্রোজেন সায়ানাইড ও ডাই-অক্সিজেন ।