- বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।
- সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর।
- বাংলাদেশ সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রধান - - ড. কামাল হোসেন।
- সংবিধানে অনুচ্ছেদ আছে - - ১৫৩ টি।
- সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্যের বয়স হতে হবে - - ২৫ বছর।
- গণতন্ত্র ও মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেয়া হয় - - ১১ নং অনুচ্ছেদে।
- সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির অভিশংসন হয় - - ৫২ নং অনুচ্ছেদ।
- সংবিধানের যে সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রবর্তিত হয় - - দ্বাদশ।
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয় সংবিধানের – পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে।
- জীবন ও ব্যক্তিস্বাধীনতার অধিকার রক্ষিত আছে - - ৩২ নং অনুচ্ছেদে।
- এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধন হয়েছে --১৬ টি ।
- সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক – সুপ্রিম কোর্ট।
- প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল গঠনের উল্লেখ আছে – ১১৭(১)অনুচ্ছেদে।
- রাষ্ট্রের নির্বাহী অঙ্গসমুহ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের উল্লেখ আছে – ২২ নং অনুচ্ছেদে।
- সংবিধান সংশোধনীর বিষয়টি উল্লেখ আছে – ১৪২ নং অনুচ্ছেদে।
- জরুরি বিধিমালার বিষয়টি সংবিধানে আছে - - ১৪১(ক) অনুচ্ছেদে।
- নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্টা হয়েছে - - ১১৮ নং অনুচ্ছেদে।
- ‘সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী’ বলা আছে –২৭ নং অনুচ্ছেদে।
- ‘রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন’ বর্ণিত আছে - - ২৮(২) নং অনুচ্ছেদে।
- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বর্ণিত আছে - - ৮ নং অনুচ্ছেদে।
- ‘প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ বলা আছে – ৩ নং অনুচ্ছেদে।
- রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের কথা বলা হয়েছে - - ২(ক) নং অনুচ্ছেদে।
- বাংলাদেশের সরকারি কর্মকমিশন গঠিত হয় – ১৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী।
- বাংলাদেশের প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার - - বিচারপতি মোঃ ইদ্রিস।
- নির্বাচন সম্পর্কে জাতীয় সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা উল্লেখ আছে - - ১২৪ নং অনুচ্ছেদে।
- ভোটার তালিকার বিধান বর্ণিত আছে - - ১২১ নং অনুচ্ছেদে।
- সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন - - দুটি, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগ।
- বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস কমিশন গঠিত হয় - - ১৯৩৭ সালে।
- নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক হয় - - ১ নভেম্বর ২০০৭।
- রাষ্ট্রের পক্ষে আইনের জটিলতা প্রশ্নে মতামত প্রকাশ করেন - - এটর্নি জেনারেল।