- গুপ্ত সাম্রাজ্যের গোড়া পত্তন হয় -- ৩২০ খ্রিঃ।
- গুপ্ত বংশের রাজত্বকাল স্থায়ী হয়েছিল -- ৩২০-৫৫০ খ্রিঃ।
- গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা -- ১ম চন্দ্রগুপ্ত (শ্রী-গুপ্ত)।
- গুপ্তযুগে বঙ্গের ভাগ কয়টি ছিল -- দুটি।
- গুপ্ত বংশের মধ্যে স্বাধীন ও শক্তিশালী রাজা ছিলেন -- ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
- ১ম চন্দ্রগুপ্তের উপাধি ছিল -- রাজাধিরাজ।
- গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা -- সমুদ্রগুপ্ত।
- সমূদ্রগুপ্ত সিংহাসনে আরোহন করেছিল -- ৩৩৫ খ্রিঃ।
- সমূদ্রগুপ্ত বছর রাজ্য শাসন করেন -- ৪৫ বছর (৩৮০ খ্রিঃ পর্যন্ত)।
- সমূদ্রগুপ্তের পিতা ছিলেন -- ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
- মহাকবি কালিদাস সভাকবি ছিলেন -- ২য় চন্দ্রগুপ্ত রাজার
- বিক্রমাদিত্য উপাধী ছিল -- ২য় চন্দ্রগুপ্ত।
- ২য চন্দ্রগুপ্ত-এর রাজত্বকাল ছিল -- ৩৮০-৪১৩ খ্রিঃ।
- অজান্তার গুহাচিত্র কোন যুগের সৃস্টি -- গুপ্তযুগের।
- গুপ্ত বংশের কোন সম্রাটকে ভারতীয় নেপোলিয়ন বলা হত -- সমুদ্রগুপ্তকে।
- সর্ব প্রথম কোন চীনা পরিব্রাজক ভারতবর্ষে আগমন করেন -- ফা-ইয়েন।
- ফা-হিয়েন কার সময়ে ভারতবর্ষ পরিভ্রমন করেন -- ২য় চন্দ্রগুপ্ত।
- ফা-হিয়েনের ভারত পরিভ্রমনের কারণ কি ছিল -- বৌদ্ধ ধর্মপুস্তক ‘বিনায়াপিটক’ এর মূল রচনা সংগ্রহ করা।
- ফা-হিয়েন কত বছর ভারতবর্ষে অবস্থান করেন -- তিন বছর।
- গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন ঘটে কখন -- স্কন্দগুপ্তের বিক্রমাদিত্যের জীবনাবসনে।
- কখন সম্রাট আলেকজান্ডার ভারতবর্ষে আগমন করেন -- খ্রীস্টপূর্ব ৩২৭ অব্দে।
- আলেকজান্ডারের গৃহ শিক্ষক কে ছিলেন -- এরিস্টটল।
- স্বাধীন গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন -- শশাঙ্ক।
- গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় -- ৬০৬ সালে।
- গৌড় রাজ্যের রাজধানীর নাম ছিল – কর্ণসুবর্ণ
- গৌড়ের স্বাধীন নরপতি ছিলেন -- শশাঙ্ক।
- গৌড় বংশের শক্তিশালী রাজা ছিলেন -- শশাঙ্ক।
- শশাঙ্কের রাজধানী ছিল - - কর্ণসুবর্ণ।
- শশাঙ্কের উপাধি ছিল - - মহাসামন্ত।
- হিউয়েন সাঙ বৌদ্ধধর্মের নিগ্রহকারী হিসেবে অবিহিত করেছেন - - শশাংঙ্ককে।
- শশাঙ্কের পর গৌড় রাজ্য দখল করেন - - হর্ষবর্ধন।
- আরবরা সিন্ধু আক্রমন করে - - ৭১২ খ্রিষ্টাব্দে।
- পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা -- গোপাল।
- গোপালের রাজত্বকাল ছিল -- ৭৫০ থেকে ৭৭০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ২০ বছর।
- পাল বংশের রাজাগণ বাংলায় কত বছর রাজত্ব করেছেন -- প্রায় চারশ বছর।
- পাল রাজারা যে ধর্মাবলম্বী ছিলেন -- বৌদ্ধ।
- বাংলার দীর্ঘস্থায়ী রাজবংশ -- পাল বংশ।
- পাল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে -- ধর্মপাল।
- গোপালের পরে বঙ্গ দেশের সিংহাসনে আসীন হন -- ধর্মপাল।
- ধর্মপাল বৌদ্ধ ধর্মপ্রসারে যে মন্দির স্থাপন করেন -- ১০৭ মন্দির সম্পন্ন বিক্রমশীলা বৌদ্ধ বিহার, পাহাড়পুরের সোমপর বিহার, ময়নামতি বিহার ইত্যাদি।
- ধর্মপালের রাজত্বকাল ছিল -- ৭৭০ থেকে ৮১০ খ্রিষ্টাব্দে পর্যন্তু ৪০ বছর।
- নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত সোমপুর বিহার এর প্রতিষ্ঠাতা -- ধর্মপাল।
- লৌসেন (Lausen) হলো -- রাজা দেবপালের (৮১০-৮৫০ খ্রিঃ) সেনাপতি।
- উদীয়মান প্রতিপত্তির যুগ বলা হয় -- দেবপালের শাসনামলকে।
- পাল সাম্রাজ্যের বিলুপ্তি ঘটে -- ১১২৪ খ্রিষ্ঠাব্দে।
- চন্দ্রবংশের শাসনকাল বিস্তৃত ছিল -- ১০ম- ১১শ শতক পর্যন্ত।
- চন্দ্রবংশের প্রথম শক্তিশালী রাজা -- ত্রৈলোক্যচন্দ্র।
- পরমেশ্বর, পরম ভট্টারক, মহারাজাধিরাজ উপাধী ছিল -- শ্রীচন্দ্রের।
- শ্রীচন্দ্র রাজত্ব করেছেন -- ৯৩০-৯৭৫ খ্রিঃ সময় পর্যন্ত।
- বেদ রাজবংশের রাজাদের রাজধানী ছিল -- দেবপর্বত।
- দেবপর্বত অবস্থিত -- কুমিল্লার ময়নামতি পাহাড়ের দক্ষিনাংশে।
- সেন বংশের প্রথম রাজা ও প্রতিষ্ঠাতা -- সামন্ত সেন।
- সেন রাজাদের পূর্ব পুরুষগণ যে দেশের অধিবাসী ছিলেন -- দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।
- সেন বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা -- বিজয় সেন।
- সেন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট -- বিজয় সেন।
- যার শাসনামলে বাংলা সর্বপ্রথম এক শাসনাধীন আসে -- বিজয় সেনের।
- বিজয় সেনের রাজত্বকাল বিস্তৃত ছিল -- ১০৯৮-১১৬০ খ্রিঃ সময় পর্যন্ত।
- বিজয় সেনের দ্বিতীয় রাজধানী ছিল -- ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে (রামপাল)।
- কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক -- বল্লাল সেন।
- সেন রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধী ছিল -- লক্ষন সেনের।
- লক্ষন সেনের রাজধানী ছিল -- গৌড় ও নদীয়ায়।
- সেন বংশের অবসান ঘটে -- ত্রয়োদশ শতকে।
- সেন বংশের সর্বশেষ রাজা -- লক্ষন সেন।
- বাংলার শেষ হিন্দু রাজা ছিলেন -- লক্ষন সেন।