দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল চলতি সপ্তাহে প্রকাশ করা হতে পারে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি দায়িত্বশীল সূত্র প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ফল প্রকাশের পর নিয়োগ দেওয়ার কাজও দ্রুতই শুরু হবে বলে জানা গেছে।


প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজ শনিবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল ইতিমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সচিবালয়ে আসার কথা রয়েছে। আমরা তাঁকে বিষয়টি অবহিত করব। এরপর এ সপ্তাহের যেকোনো দিন ফল প্রকাশ করা হবে।’প্রাথমিকের ফল প্রকাশ নিয়ে ধোঁয়াশা যেন কাটছে না। গত বৃহস্পতিবার কয়েকটি গণমাধ্যমে ফল প্রকাশের খবর প্রকাশ করা হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ফল প্রকাশের খবর ছড়িয়ে পড়ে। এরপর অনেক পরীক্ষার্থী প্রথম আলো অফিসে ফোন করে খবরের সত্যতা জানতে চান। কিন্তু ওই দিন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করে ফল প্রকাশের খবরের সত্যতা পাওয়া যায়নি।

 ভারতে ২০২১ সালে সফর করেছেন কমপক্ষে ১৫ লাখ ২৫ হাজার মানুষ। এর মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক পর্যটক গেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে মোট যে পরিমাণ বিদেশি ভারতে গিয়েছেন তার মধ্যে মাত্র ১০টি দেশের পর্যটক শতকরা ৭৪.৩৯ ভাগ। বাকি ২৫.৬১ ভাগ অন্য দেশগুলোর। খবর দ্য হিন্দু।

২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ৪ লাখ ২৯ হাজার নাগরিক এবং বাংলাদেশের ২ লাখ ৪০ হাজার নাগরিক ভারত সফর করেছেন। তবে এ সময়েও করোনা ভাইরাসের কারণে বিধিনিষেধ এবং ভিসার ক্ষেত্রে রেজ্যুলুশন ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হিসাবে ২০২১ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ১৫ লাখ ২৫ হাজার ৪৬৯ জন বিদেশি ভারত সফর করেছেন।

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগেও বয়সের ছাড় থাকছে। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক হতে নিবন্ধিত প্রার্থীদের আবেদনের ক্ষেত্রে তাদের বয়স ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে ২৫ মার্চের মধ্যে পঁয়ত্রিশ হতে হবে। করোনা মহামারির কারণে এ ছাড় দেয়া হচ্ছে। তবে, ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে ২৫ মার্চের আগে যেসব প্রার্থীর বয়স পঁয়ত্রিশ বছরের বেশি হয়ে গেছে তারা শিক্ষক হতে আবেদনের সুযোগ পাবেন না। 

বৃহস্পতিবার দুপুরে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) কার্যালয়ের সামনে এসব তথ্য জানান সংস্থাটির সচিব মো. ওবাইদুর রহমান।তিনি বলেন, যেসব প্রার্থীর বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক হতে নিবন্ধিত প্রার্থীদের আবেদনের ক্ষেত্রে তাদের বয়স ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে ২৫ মার্চের মধ্যে পঁয়ত্রিশ হতে হবে। এ তারিখের পর যাদের বয়স পঁয়ত্রিশ বছরে বেশি হয়ে গেছে তারা শিক্ষক হতে আবেদনের সুযোগ পাবেন না।