• খনিজ তেল হলো -- জটিল হাইড্রোকার্বন সমূহের মিশ্রন।
  • বর্তমানে বাংলাদেশে গ্যাস ক্ষেত্র -- ২৬ টি, রুপগঞ্জ (২৫ তম), পাবনা (২৬ তম)।
  • যে প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে প্রথম তেল অনসন্ধানের কাজ শুরু করে – SVOC (Standard Vaculum Oil Company, ১৯১১ সালে)।
  • প্রথম তেল অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয় – ১৯১০ সালে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।
  • হরিপুরে তেল পাওয়া যায় – ১৯৮৬ সালের ২২ ডিসেম্বর।
  • বাংলাদেশের একমাত্র তেলক্ষেত্রটি অবস্থিত – সিলেট জেলার হরিপুরে।
  • দেশে প্রথম বানিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উৎপাদন শুরু হয়—১৯৮৭ সালে।
  • তেল উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় – ৭ সেপ্টম্বর, ১৯৯৪ সালে।
  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় তেল ক্ষেত্র অবস্থিত – মৌলভিবাজার জেলার বরমপুরে।
  • দেশের একমাত্র তেল শোধনাগার অবস্থিত -- “ইর্স্টান রিফাইনারী লিঃ” চট্টগ্রামের পতেঙ্গায়।
  • বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ -- প্রাকৃতিক গ্যাস।
  • প্রাকৃত গ্যাস হচ্ছে -- প্রকৃতিতে তৈরী হাইড্রোকার্বন।
  • প্রাকৃত গ্যাস প্রকৃতিতে থাকে -- সাধারণত মিথেন, ইথেন, প্রোপেন, বিউটেন সামান্য পরিমাণে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে।
  • বাংলাদেশের গ্যাস ও তেল ক্ষেত্রের তত্ত্বাবধানের মূল দায়িত্ব পালন করে -- জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়।
  • বাংলাদেশে বর্তমানে গ্যাস সুবিধা পাচ্ছে -- ১৪ ভাগ মানুষ।
  • সিলেটের হরিপুরে তথা বাংলাদেশের প্রথম গ্যাস আবিষ্কৃত হয়েছে -- ১৯৫৫ সালে।
  • পাকিস্তান আমলে (১৯৫১-১৯৭১) পর্যন্ত কয়টি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছিল -- ৮টি।
  • বাংলাদেশ ভূ-খন্ডে তেল গ্যাস অনুসন্ধান শুরু হয় -- ১৯১০ সাল থেকে।
  • প্রথম অনুসন্ধান কূপ খনন করা হয় -- ১৯১০ সালে। চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে।
  • বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় -- ১৯৫৭ সাল থেকে (সিলেটের হরিপুরে)।
  • ছাতকে গ্যাস আবিষ্কৃত হয় -- ১৯৫৯ সালে।
  • পেট্রোলিয়াম আইন পাস হয়েছে -- ১৯৭৪ সালে।
  • পিএসসি পূর্ণরূপ -- (Production Sharing Contract) প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধানের উৎপাদন বন্টন চুক্তি।
  • সর্বশেষ গ্যাস ক্ষেত্রটির নাম -- কুমিল্লার ভাঙ্গুরা।
  • তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র অবস্থিত -- ব্রাহ্মনবাড়িয়া।
  • ঢাকার সরবরাহ কৃত গ্যাস যে গ্যাস ক্ষেত্র থেকে আসে -- তিতাস গ্যাস ক্ষেত্র।
  • তিতাস-ঢাকা গ্যাস লাইন দৈর্ঘ্য -- ৯০ কিলোমিটার।
  • দৈনিক সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয় -- বাখরাবাদ গ্যাস ফিল্ড হতে ।
  • বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস ক্ষেত্র -- বিবিয়ানা।
  • ১৯৯৭ সালে ১৪ জুন যে গ্যাস ক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে -- মাগুরছড়া গ্যাস ক্ষেত্রে।
  • বাংলাদেশে চীনা মাটি পাওয়া গেছে -- নেত্রকোণার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়ায়।
  • মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্র যেথানায় অবস্থিত -- কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
  • মাগুরছড়া গ্যসক্ষেত্র যে কোম্পানী ড্রিলি করে -- অক্সিডেন্টাল।
  • দেশের প্রথম সামুদ্রিক গ্যাস ক্ষেত্রের নাম -- সাঙ্গু।
  • সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাস উত্তোলন করে -- কেয়ার্ন এনার্জি কোম্পানী ।
  • গ্যাস ক্ষেত্রে অনুসন্ধান ও সমপ্রসানের লক্ষ্যে সারাদেশকে যতটি ব্লকে বিভক্ত করেছে -- ২৩টি ব্লকে।
  • বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে – সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া।
  • বাংলাদেশে গ্যাস উত্তোলনের জন্য আবেদনকৃত আইরিশ কোম্পানীটি -- ট্যাল্লো।
  • বাংলাদেশে যে গ্যাস ফিল্ডে প্রথম অগ্নিকান্ড ঘটে -- হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রে ১৯৫৫ সালে।

  • পেট্টোবাংলা পরিত্যক্ত যে গ্যাস ক্ষেত্রে গ্যাসের সন্ধান পায় -- ফেনী গ্যাস ক্ষেত্র থেকে।
  • চুনাপাথর ও কাঁচবালি পাওয়া যায় – সিলেটের লালপুকুরে।
  • বাংলাদেশে চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া যায় – নেত্রকোনার বিজয়পুরে।
  • বাংলাদেশে কয়লা খনি আছে – ৫ টি।
  • বাংলাদেশে প্রাপ্ত সবচেয়ে উন্নতমানের কয়লা – বিটুমিনাস কয়লা।
  • বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি অবস্থিত – দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর থানার চৌহলি গ্রামে।
  • বাংলাদেশের যে কয়লা খনিতে সোনা পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে – দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কয়লা খনিতে।
  • বাংলাদেশের যে কয়লা খনিতে রুপা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে – দীঘিপাড়া ও নঁওগার  পত্নীতলায়।
  • দেশের সর্ববৃহত কয়লা খনি অবস্থিত – দিনাজপুর জেলার  নওয়াবগঞ্জ থানার দীঘিপাড়ায়।
  • দেশে প্রথম গ্যাস চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – সিলেটের হরিপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র।
  • দেশে প্রথম কয়লা চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র – দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া।
  • বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র – কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্র।